১৮৯৬ সালে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর পরদিন আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইস্কন) প্রতিষ্ঠাতা আচার্য কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ

গৌরপূর্ণিমা, এ বৈষ্ণবীয় উৎসবটি পরমেশ্বর ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আবির্ভাব তিথি উপলক্ষে উদযাপিত হয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কলিযুগের

রথযাত্রা সমগ্র পৃথিবীর ভক্তদের জন্য অন্যতম বৃহৎ উৎসব। জগন্নাথ মানে ‘জগতের নাথ’। ভারতের ওডিশায় অবস্থিত জগন্নাথ

ভগবান শ্রীরামের আবির্ভাব তিথিতে রামনবমী উদযাপন করা হয় । বৈষ্ণব পঞ্জিকানুযায়ী দিনটি খুবই মাহাত্ম্যপূর্ণ। তিনি ত্রেতাযুগে

পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নিত্য লীলাসঙ্গিনী শ্রীমতি রাধারানী এই শুভতিথিতে আবির্ভূত হয়েছিলেন। গৌড়ীয় বৈষ্ণবদের নিকট রাধাষ্টমী তিথিটি

নিত্যানন্দ নমস্তুভ্যম্ প্রেমানন্দ প্রদায়িনে। কলৌ কল্মষনাশায় জাহ্নবাপতয়ে নমঃ ।। নিত্য প্রেমানন্দ প্রদানকারী, কলিযুগের কল্মষনাশকারী, শ্রীজাহ্নবাদেবীর পতি

বৃন্দাবনের অরণ্যানীতে শ্রীশ্রীরাধাগোবিন্দের ঝুলন লীলা অনুস্মরণে ঝুলন যাত্রা উদযাপিত হয়। শ্রীল প্রভুপাদের নির্দেশানুসারে ইসকন মন্দিরগুলোতে ৫

শ্রীল বিশ্বনাথ চক্রবর্তী ঠাকুর শ্রীল সনাতন গোস্বামী পাদের বৈষ্ণব তোষণী গ্রন্থের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন যে পরমেশ্বর

হিরণ্যকশিপুকে বধ করে ভক্ত প্রহ্লাদকে রক্ষা করার জন্যে ভগবান নৃসিংহ দেব এই দিনে আবির্ভূত হন। নৃ

ভগবান জগন্নাথের আবির্ভাবের দিনটিকে স্মরণে রাখতে জ্যৈষ্ঠ মাসের (দেবস্নান পূর্ণিমা) পূর্ণিমাতে ভগবান জগন্নাথ, বলদেব এবং সুভদ্রা

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ্গীতায় বলেছেন ৪.৬ অজোহপি সন্নব্যয়াত্মা ভূতানামীশ্বরো’পি সন্ । প্রকৃতিম্ স্বামধিষ্ঠায় সম্ভবাম্যাত্মমায়য়া ।। অনুবাদ: যদিও

দেবরাজ ইন্দ্রের বিপক্ষে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বিজয়ের স্মরণে গোবর্ধন পূজা উদযাপিত হয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মাত্র সাত বছর

আজ থেকে ৫০০০ বছরেরও পূর্বে ভগবান কৃষ্ণ ভগদ্গীতা আকারে ভক্তিমূলক সেবার গোপনীয় জ্ঞান তাঁর সবচেয়ে প্রিয়

১৪ বছরের বনবাসের পরে ভগবান রামচন্দ্রের অযোধ্যা প্রত্যাবর্তনের স্মরণে দীপাবলি বা দিওয়ালি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। দীপাবলির

বৈদিক বর্ষপঞ্জি অনুসারে অক্ষয় তৃতীয়া কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টার সাফল্যের জন্য উপযুক্ত একটি দিন। অক্ষয় তৃতীয়ার অসীম

বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ সনাতন ধর্মীয় মেলা খেতুরী মহোৎসব, যা প্রেমভক্তি মহাজন শ্রীল নরোত্তম দাস ঠাকুর মহাশয়ের