শ্রীকৃষ্ণের সন্ধানে
শ্রীকৃষ্ণের সন্ধানে গ্রন্থে রয়েছে মূর্খের ও জ্ঞানীর পথ, সুখ লাভের সহজ উপায়, সর্বত্র ও সর্বদা কৃষ্ণ দর্শন এবং জানার পদ্ধতি।
শ্রীকৃষ্ণের সন্ধানে গ্রন্থে রয়েছে মূর্খের ও জ্ঞানীর পথ, সুখ লাভের সহজ উপায়, সর্বত্র ও সর্বদা কৃষ্ণ দর্শন এবং জানার পদ্ধতি।
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর শিক্ষা গ্রন্থটিতে বলা হয়েছে- জীবনের সবরকম নিস্ফল ও অনিত্য কার্যের অবসান ঘটাতে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানবসমাজের পক্ষে মহাপ্রভুর শিক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর শিক্ষা হৃদয়ঙ্গমের মাধ্যমে মানবকুল দিব্য জীবনের নতুন আলোকের সন্ধান পাবে এবং এই নতুন আলোকময় জীবন আত্মতত্ত্বজ্ঞান লাভ করে দিব্য অপ্রাকৃত আনন্দ প্রাপ্ত হওয়ার শিক্ষা শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর শিক্ষা গ্রন্থটিতে আলোচিত হয়েছে।
শ্রীশ্রীবৃন্দা-তুলসীহিমামৃত বইটিতে তুলসীদেবী মহিমা বর্ণিত হয়েছে। তুলসী হলেন ভক্তিদেবী। শ্রীশ্রী বৃন্দা-তুলসী মহিমামৃত গ্রন্থের প্রধান বিষয়বস্তু শ্রীশ্রী বৃন্দা-তুলসী দেবীর অত্যুত্তম মহিমা প্রকাশ। বৃন্দা-তুলসীদেবী বৈদিক মানবসমাজের কল্যাণ চিন্তার দিব্যাতিদিব্য অমৃতের সন্ধান, যা এ গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে।
‘শ্রীগুরুকৃপা লাভের পন্থা’ গ্রন্থের মূল উদ্দেশ্য স্বরূপ-বিভ্রান্ত জীবসমূহকে ভগবৎ প্রাপ্তি ও ভগবানের চরণ কমলের সেবায় নিযুক্ত করানো। ভগবানকে পেতে হলে শুদ্ধভক্তি সাধন একমাত্র প্রশস্ত রাজপথ। যারা সত্যিকারের পরম মঙ্গল লাভ করার ইচ্ছা পোষণ করেন, তারা এই শ্রীগুরুকৃপা লাভের পন্থা গ্রন্থের প্রতিপাদ্য বিষয়সমূহ হৃদয়ঙ্গম করে, এর শিক্ষাধারায় জীবনযাপন করার চেষ্টা করলে, নিঃসন্দেহে শুদ্ধ প্রেমভক্তি রাজ্যের সন্ধান …
বেদের সারকে বলা হয় উপনিষদ, আর উপনিষদসমূহের অন্যতম হলো যজুর্বেদের অন্তর্গত ‘শ্রীঈশোপনিষদ’। পরম সত্য সম্বন্ধে অবগত হওয়ার জন্য এতে রয়েছে আঠারোটি মূল্যবান বেদমন্ত্র। প্রতি মন্ত্রের শব্দার্থ ও প্রভুপাদকৃত সহজ-সরল অনুবাদসহ বিস্তৃত তাৎপর্য সমন্বিত এই অপূর্ব গ্রন্থটির মাধ্যমে নিঃসন্দেহে মানুষ উপকৃত হবে। যেকোনো পাঠকই এই গ্রন্থটির সমাদর করে থাকেন।