মহাজন উপদেশ
মহাজন উপদেশ গ্রন্থটিতে নির্ধারিত মহাজনদের উপদেশাবলি উল্লেখ করা হয়েছে। নানা মুনির নানা মত। কিন্তু প্রকৃত পথ হচ্ছে মহাজনের নির্দেশিত মহান পথ। শ্রীমদ্ভগবতে নির্ধারিত দ্বাদশ মহাজনের সুমঙ্গলময় উপদেশাবলি সহজ-সরলভাবে এই গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে ।
মহাজন উপদেশ গ্রন্থটিতে নির্ধারিত মহাজনদের উপদেশাবলি উল্লেখ করা হয়েছে। নানা মুনির নানা মত। কিন্তু প্রকৃত পথ হচ্ছে মহাজনের নির্দেশিত মহান পথ। শ্রীমদ্ভগবতে নির্ধারিত দ্বাদশ মহাজনের সুমঙ্গলময় উপদেশাবলি সহজ-সরলভাবে এই গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে ।
কুন্তীদেবীর শিক্ষা গ্রন্থটি একটি মহামান্বিত গ্রন্থ। পাণ্ডব-জননী কুন্তীদেবী ছিলেন শ্রীকৃষ্ণের পিতৃষ্বসা। শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে এই সামাজিক সম্বন্ধ থাকা সত্ত্বেও ভগবানের সর্বোত্তম দিব্য স্বরূপ তিনি পূর্ণরূপে হৃদয়ঙ্গম করেছিলেন। এই সাধ্বী মহীয়সী ও ভগবদ্ভক্ত দেবী কুন্তী কী ধরনের সরল ও আবেগময় দিব্য জ্ঞানপ্রদ প্রার্থনা ভগবানের কাছে করেছিলেন, যেগুলো হাজার হাজার বছর ধরে মুনি-ঋষিরা প্রার্থনা, গান এবং কীর্তন করেছেন! …
কিভাবে মানব সমাজ কৃষ্ণভক্তি প্রচার করে প্রকৃত পরোপকার করতে পারবে। তা এই কৃষ্ণভক্তি প্রচারই প্রকৃত পরোপকার গ্রন্থটিতে বর্ণিত হয়েছে। বহু প্রকার দেহ বিবর্তনের পর কেউ মনুষ্য জীবন লাভের সুযোগ প্রাপ্ত হন। মানুষের উচিত অন্যের উপকার হয় এমন কার্য সম্পাদন করা। প্রকৃত পরোপকার কী? কীভাবে আপনিও পরোপকারের মাধ্যমে আপনার সমাজ, দেশ ও রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ আরো উজ্জল …
এই কৃষ্ণভাবনার অমৃত গ্রন্থটি বর্তমান জগতে সমস্ত প্রবঞ্চনা ও উৎকণ্ঠার ঊর্ধ্বে মানুষকে তার প্রকৃত ধর্মের ভিত্তিতে সমাজ গঠন করতে এক অমূল্য উপহারস্বরূপ ।
কেন কৃষ্ণভক্তি সর্বোত্তম বিজ্ঞান ? তা এই গ্রন্থে বর্ণত হয়েছে। কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোনের পথিকৃৎ শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ বিশ্ব পর্যটনকালে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন মানুষের কাছে সংলাপের মাধ্যমে শিক্ষা দিয়েছিলেন যে, কৃষ্ণভক্তিই সর্বোত্তম বিজ্ঞান। বেশ কিছু সুন্দর সুন্দর সংলাপ সংকলিত এই গ্রন্থটি আজকের মানুষের মনে আলোড়ন সৃষ্টি করে শুদ্ধ পন্থায় ভক্তিযোগ আনুশীলনে প্রেরণা জোগায়।
মায়াবদ্ধ জীবের উদ্ধারের জন্য ভগবান বিভিন্ন পন্থা দিয়েছেন। কলিযুগের যুগধর্ম হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তনের মহিমা ও আনুষঙ্গিক বিষয় জানতে এই যুগধর্ম গ্রন্থটি প্রত্যেকের জন্য অপরিহার্য।