কেন কৃষ্ণভক্তি সর্বোত্তম বিজ্ঞান ? তা এই গ্রন্থে বর্ণত হয়েছে। কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোনের

মায়াবদ্ধ জীবের উদ্ধারের জন্য ভগবান বিভিন্ন পন্থা দিয়েছেন। কলিযুগের যুগধর্ম হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র

বিভিন্ন গ্রহলোকের দূরত্ব, পৃথিবী থেকে কোন ধরনের ব্যক্তি কোন গ্রহে যাওয়ার উপযুক্ত

শরীর ও মনকে যোগ সাধনার মাধ্যমে সুন্দর করে গড়ে তুলতে হয়। কিন্তু

উন্নততর জীব ব্রহ্মা থেকে শুরু করে সাধারণ জীবের জীবনও নানা জিজ্ঞাসায় পরিপূর্ণ।

আধুনিক বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিকদের দৃষ্টিভঙ্গি, মতবাদ এবং সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত

জন্ম মৃত্যুর পরপারে এই গ্রন্থটিতে বর্ণিত হয়েছে আমাদের  জন্মমৃত্যুর চক্র ও তা

শ্রীল প্রভুপাদের যেমন কর্ম তেমন ফল গ্রন্থটি মানবজীবনের অতি প্রয়োজনীয় একটি গ্রন্থ। 

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ্গীতার শিক্ষা দানের জন্য এই জড়জগতে প্রায় পাঁচ হাজার বছর

ইসকনের শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ গ্রন্থ সারা বিশ্বে বেশির ভাগ লোকের কাছে সাদরে গৃহীত

ভগবানের শুদ্ধ ভক্তগণ শিক্ষা দেন যে, আমরা যখন ভগবানকে ভালোবাসতে শিখব, তখনই

দামোদর ছোটদের জন্য ছবিতে রং দেওয়ার বই। এতে রয়েছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মাখন

বৈষ্ণব শ্লোকাবলী গ্রন্থটিতে বিষয়ভিত্তিক শাস্ত্র প্রমাণ এবং শ্লোক লিপিবদ্ধ রয়েছে। লোকে শাস্ত্র

কেবল জড়-কেন্দ্রিক জীবনের মাধ্যমে মানুষ কখনো শান্তি ও সমৃদ্ধি লাভ করতে পারে